[kobutor palon] কবুতরের রোগ ও সমাধান || pigeons disease and solutions.
কবুতরের রোগ সম্বন্ধে জানা ও সেই অনুযায়ী আপনি কি ধরনের ঔষধ প্রয়োগ করবেন তা নির্ধারণ করা
ব্যাকটেরিয়াল রোগ বেশিরভাগ সংক্রামিত খাদ্য খাওয়ার মাধ্যমে অথবা কাঁটা, ফোটা, কামড়ানো, ক্ষত বা শ্বাসগ্রহণ খাওয়ার দ্বারা সংঘটিত হয়।
ভাইরাল রোগ সংক্রামিত হয় পানীয় জল থেকে বা একটি অসুস্থ পাখি থেকে হাঁচি কাশির মাধ্যমে বা অন্যান্য বায়ুবাহিত যোগাযোগ এর মাধ্যমে।
ফাংগাল রোগ বায়ু, জল অথবা পরিচিতি আগন্তক এর জুতোর ধুলা ইত্তাদির মাধ্যমে হয়।
Protozon(এককোষী প্রাণি) প্রায়ই মূল পাখি দ্বারা বাহিত হয় এবং এর মুখ দিয়ে তাদের অল্প বয়স্ক বাচ্চাদের খাওয়ানোর ফলে সংক্রমণ হয়।
পরজীবী কিছু পর্যায় অন্য পাখির সাথে যোগাযোগ হলে পরজীবীয় রোগ হয়। পাখি কৃমি পাকস্থলিতে গ্রহণ করে বিভিন্ন খাবার পানি ইত্যাদির মাধ্যমে।
ক) ব্যাকটেরিয়া (Streptococcosis) ফ্যাক্টর রোগ:
১) সাধারন ঠাণ্ডা( Common colds)
২) ই কলি (E Coli)
৩) কলেরা (Pasteurellosis)
৪) যক্ষ্মা (TB)
৫) সালমোনেলা (Parathyphoid)
৭) ডিম আটকানো(Egg Binding)
৮) সাধারন ম্যালেরিয়া
৯) নিউমোনিয়া
১০) শ্বাসপ্রশ্বাসের সংক্রমণ(Roup)।
১১) রক্ত আমাশয় (Coccidiosis)
1২) বসন্ত (Pox)
১) তীব্র সর্দি (Coryza)
২) এক চোখ ঠাণ্ডা (Ornithosiss)
৩) ক্রনিক সর্দি (Mycoplasmosis)
৪) ইনফ্লুয়েঞ্জা (Haemophilus) ।
গ) ভাইরাস ফ্যাক্টর রোগ:
১) রানীক্ষেত{Paramyxovirosis (PMV1)/PMV}
২) এডিনো ভাইরাস (Young Bird Diseases)
ঘ) ফাংগাল রোগ (ছত্রাক):
১)সিরকো ভাইরাস(Circovirus)
২) এলার্জি (aspergillosis)
৩) গলায় সংক্রমণ {Cadidiasis (Maw)}
Protozon(এককোষী প্রাণি) ফ্যাক্টর রোগ:
1) ক্যাংকার (Cankar/ Trichomonas)
2) কবুতর ম্যালেরিয়া (Haemoproteosis Plasmodiosis)
3) Hexamitiasis
পরজীবীয় (parasitic) রোগ:
ক) বাহ্যিক পরজীবী রোগঃ
১) লাল Mite ২) ছোট উকুন
খ) অভ্যন্তরীণ পরজীবী রোগঃ
১) গোল কৃমি (Roundworms) ২) ফিতাকৃমি (Tapeworms)।
এখানে এই রোগের গ্রুপ অনুযায়ী আলোচনা করার উদ্দেশ্য হল আপনার কবুতরের রোগ সম্বন্ধে জানা ও সেই অনুযায়ী আপনি কি ধরনের ঔষধ প্রয়োগ করবেন তা নির্ধারণ করা।
আশা করি এই পোস্ট থেকে সকলে উপকৃত হবেন।